স্টাফ রিপোর্টার:॥ চাঁদপুর দক্ষিন অঞ্চল নদী ভাংগন প্রতিরোধ সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির সভায় বক্তারা বলেছেন,চাঁদপুর শহর মেঘনা নদীর ভয়াবহ ভাংগন ঝুঁকিতে রয়েছে। পদ্মা-মেঘনা ও ডাকাতিয়া এই ত্রিনদীর মিলনস্থল এলায় প্রবল ¯্রােতের কারণে যে কোনো মূর্হুতে আবারো বিপর্যয় দেখা দিতে পারে। বড়স্টেশন মোলহেড, পাইলট হাউজ,যমুনা রোড,পুরাণবাজার ঠোট্টা,হরিসভা ও রনাগোয়াল এলাকায় নদীর গভীরতা ব্যাপক। ইতিমধ্যে হরিসভা এলাকার শহর রক্ষা বাঁধে কয়েকবার ভেঙ্গেছে,পরিস্থিতি খুবই ভায়াবহ। শনিবার ২২ সেপ্টেম্বর বিকালে পুরাণবাজার পৌর দাতব্য চিকিৎসালয়ে সংগঠনের এক সভায় বক্তারা এ কথা বলেন।
চাঁদপুর দক্ষিন অঞ্চল নদী ভাংগন প্রতিরোধ সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির সভাপতি ফয়েজ আহমদ মন্টুর সভাপ্রধানে সভায় প্রধান অতিথি’র বক্তব্য রাখেন নদী ভাংগন প্রতিরোধ সংগ্রাম সমন্বয় কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি ফখরুল হাসান বাচ্চু। বক্তব্য রাখেন চাঁদপুর দক্ষিন অঞ্চল নদী ভাংগন প্রতিরোধ সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির সাধারন সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা ব্যাংকার মজিবুর রহমান,যুগ্ম সাধারন সম্পাদক মমতাজ উদ্দিন মন্টু,সহ-সভাপতি সুভাষ সাহা মেম্বার পৌর ২নং ওয়ার্ড কমিটির সহ সভাপতি ফেরদৌসী আক্তার,১নং ওয়ার্ড কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ আলী হাওলাদার কুট্টি প্রমুখ।
বক্তারা সম্প্রতি শরিয়তপুর জেলার নড়িয়ায় পদ্মার ভায়াবহ নদী ভাংগনের উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, সেখানকার নদী ভাংগনে আমরাও শঙ্কিত। সরকার নড়িয়াকে রক্ষায় ডেজিং করার প্রদক্ষেপ নিয়েছে। সুতরাং আমাদের নদী ভাংগন রোধেও স্থায়িভাবে ব্যবস্থা নিতে হবে।আমরা চাঁদপুরের নদী ভাংগন রোধে চাঁদপুর মোহনা থেকে হাইমচর পর্যন্ত ডুবোচর ড্রেজিং করে নদীর গতিকে নিয়ন্ত্রণ করার জোর দাবি জানাচ্ছি। তা করা না হলে চাঁদপুরের নদী ভাংগনের স্থায়ী সমাধান হবে না।
শিরোনাম:
শুক্রবার , ১৯ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ , ৬ বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।