রফিকুল ইসলাম বাবু ॥ আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চাঁদপুরের ৫টি আসনে ৫৯ জন মনোনয়ন ফরম জমা দেন। এরমধ্যে প্রার্থী যাচাই-বাছাইয়ে ৮ জনের মনোনয়নপত্র অবৈধ ঘোষনা করেন জেলা রির্টানিং অফিসার। ফলে আসন্ন নির্বাচনে ৫১ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বীতার সুযোগ পাচ্ছে। বাতিল হওয়া প্রার্থীরা হলেন-
১. চাঁদপুর-১ (কচুয়া)- খন্দকার মোশারফ হোসেন (স্বতন্ত্র)- ১% ভোটের বৈধতা পাওয়া যায়নি।
২. চাঁদপুর-২ (মতলব উত্তর-দক্ষিণ)- খায়রুল হাসান (স্বতন্ত্র)- ১% ভোটের বৈধতা পাওয়া যায়নি।
৩. চাঁদপুর-৪ (ফরিদগঞ্জ)- লায়ন হারুনুর রশিদ (বিএনপি)- দলের নাম উল্লেখ না করায়।
৪. চাঁদপুর-৪ (ফরিদগঞ্জ)- আবু জাফর মো. সালেহ (স্বতন্ত্র)- ১% ভোটের বৈধতা পাওয়া যায়নি।
৫. চাঁদপুর-৪ (ফরিদগঞ্জ)-আবুল কালাম আজাদ (স্বতন্ত্র)- ১% ভোটের বৈধতা পাওয়া যায়নি।
৬. চাঁদপুর-৪ (ফরিদগঞ্জ)-রিয়াজ উদ্দিন নসু (বিএনপি)- অসম্পূর্ণ কাগজ-পত্র।
৭. চাঁদপুর-৫ (হাজীগঞ্জ-শাহরাস্তি)- নেয়ামুল বশির (এলডিপি)- ঋণ খেলাপী।
৮. চাঁদপুর-৫ (হাজীগঞ্জ-শাহরাস্তি)- খোরশেদ আলম খুশু (জাতীয় পার্টি)- ঋণ খেলাপী।
নির্বাচনে বৈধ প্রার্থীরা হলেন-
চাঁদপুর-১ (কচুয়া)-
১. সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহীউদ্দিন খান আলমগীর (আওয়ামী লীগ)।
২. এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান মো. গোলাম হোসেন (আওয়ামী লীগ)।
৩. সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী আ ন ম এহসানুল হক মিলন (বিএনপি)।
৪. কেন্দ্রীয় মহিলা দলের সদস্য নাজমুন্নাহার বেবী (বিএনপি)।
৫. কেন্দ্রিয় কমিটির সদস্য মোশারফ হোসেন (বিএনপি)।
৬. এমদাদুল হক রুমন (জাতীয় পার্টি)।
৭. নূরুল আলম মজুমদার (ইসলামী ফ্রন্ট)।
৮. মো. জোবায়ের আহমেদ (ইসলামী আন্দোলন)।
৯. অধ্যাপক এ কে এস এম শহীদুল ইসলাম (স্বতন্ত্র)।
১০. আজাদ হোসেন (গনফোরাম)।
চাঁদপুর-২ (মতলবউত্তর-দক্ষিণ)-
১. মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম (আওয়ামী লীগ)।
২. নূরুল আমিন রুহুল (আওয়ামী লীগ)।
৩. ড. জালাল উদ্দিন (বিএনপি)।
৪. এমরান হোসেন মিয়া (জাতীয় পার্টি)।
৫. আফসার উদ্দিন (ইসলামী আন্দোলন)।
৬. মো. মনির হোসেন চেধুরী ( ইসলামী ঐক্যজোট)।
৭. নুরুল আমিন লিটন (মুসলিম লীগ)।
৮. তানভির হুদা (বিএনপি)।
চাঁদপুর-৩ (সদর-হাইমচর)-
১. ডা. দীপু মনি (আওয়ামী লীগ)।
২. শেখ ফরিদ আহমেদ আহমেদ মানিক (বিএনপি)।
৩. রাশেদা বেগম হীরা (বিএনপি)।
৪. এস এম এম আলম (বিএনপি/ জাতীয় পার্টি জেপি )।
৫. অ্যাড. ফজলুল হক সরকার (বিএনপি/নাগরিক ঐক্য)।
৬. অ্যাড. সেলিম আকবর (গনফোরাম/ জাতীয় ঐক্য ফ্রন্ট)।
৭. দেওয়ান কামরুন্নেসা (জাকের পার্টি)।
৮. মো. জয়নাল আবেদীন শেখ (ইসলামী আন্দোলন)।
৯. মো. আজিজুর রহমান (বাংলাদেশ বিপ্লবী ওয়ার্কাস পার্টি)।
১০. আবু জাফর মো. মাইনুদ্দিন (ইসলামি ফ্রন্ট)।
১১. শাহজাহান তালুকদার (বাসদ)।
১২. মো. মিজানুর রহমান (তরীকত ফেডারেশন)।
চাঁদপুর-৪ (ফরিদগঞ্জ)-
১. সাংবাদিক মুহম্মদ শফিকুর রহমান (আওয়ামী লীগ)।
২. ড. মোহাম্মদ শামছুল হক ভূইঁয়া (আওয়ামী লীগ)।
৩. এম এ হান্নান (বিএনপি)।
৪. কাজী রফিকুল ইসলাম (বিএনপি)।
৫. মুকবুল হোসেন (ইসলামী আন্দোলন)।
৬. ড. মোহাম্মদ শাহজাহান (গণফোরাম/জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট)।
৭. জাহিদুল ইসলাম রোমান (স্বতন্ত্র)।
৮. দেলোয়ার হোসেন পাটওয়ারী (ন্যাপ)।
৯. বাচ্চু মিয়া ভাষানী ( জাকের পার্টি)।
১০. গোলাম মাহমুদ ভূঁইয়া মানিক (ইসলামী ফ্রন্ট)।
১১. মাইনুল ইসলাম (জাতীয় পাটি)।
১২. আনিসুজ্জামান ভূইঁয়া (বাসদ)।
১৩. মাহবুবুর রহমান ভূইঁয়া (মুসলিম লীগ)।
চাঁদপুর-৫ (হাজীগঞ্জ-শাহরাস্তি)-
১. মেজর (অ.) রফিকুল আসলাম বীর উত্তম (আওয়ামী লীগ)।
২. এম এ মতিন (বিএনপি)।
৩. ইঞ্জি: মমিনুল হক (বিএনপি)।
৪. সৈয়দ বাহাদুর শাহ মোজাদ্দেদী (ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ)।
৫. আবু সুফিয়ান আল কাদেরী (ইসলামী ফ্রন্ট)।
৬. মনির হোসেন মজুমদার (জাসদ ইনু)।
৭. শাহাদাত হোসেন প্রধানিয়া (ইসলামী আন্দোলন)।
৮. ওবায়েদ মোল্লা (জাকের পার্টি)।