স্টাফ রিপোর্টার॥ এখন সন্ত্রাসের জনপদ চাঁদপুর সদর উপজেলার ১৩ নং হানারচর ইউনিয়নের হরিণা চৌরাস্তা ও ফেরীঘাট এলাকা। এখানে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন গোষ্ঠীর মধ্যে বিরোধে হামলা,মারামারি-সংর্ঘষ,বাড়িঘর-দোকানপাট ভাংচুর ও মামলা-পাল্টা মামলার ঘটনা লেগেই আছে। পুলিশও এ এলাকার রেশারেশিতে অতিষ্ঠ। ১২ মে সোমবার দিবাগত রাত ১ টার সময় হরিনা চৌরাস্তা সংলগ্ন গাজী ও ছৈয়াল বাড়ির মধ্যে তুমুল সংঘর্ষ হয়েছে।পুলিশসহ এঘটনায় ১০জন আহত হয়েছে।পুলিশ ওইরাতে ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাঠিচার্জ এবং শর্টগানের গুলি ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রন করেন এবং সেখান থেকে তিনজনকে আটক করা হয় বলে জানিয়েছেন চাঁদপুর মডেল থানার ওসি তদন্ত মাহাবুব মোল্লা । এ সংঘর্ষের ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ উপ-পরির্দশক হাবিব জানান,মুক্তার গাজী ও হাবু ছৈয়াল -মানিক গাজী গ্রুপের মধ্যে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে এই মারামারির ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ইন্সপেক্টর মনির আহমেদ,এসআই অরুপ,পলাশ বড়–য়া ও আমি এসআই হাবিব সঙ্গীয় পুলিশ ফোর্স সেখানে গিয়ে উভয় পক্ষকে নিবৃত্ত করা হয়।
চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগ সূত্রে জানা যায়,হরিনা এলাকার মারামারির ঘটনায় পুলিশের এসআই হাবিবসহ ৬ জন আহত হয়ে চিকিৎসা নিয়েছে।অন্য আহতরা হলো-আলমগীর (৩১),আবুল হাসেম(৬০),মুসলিম গাজী(১৮),শরিফ(১৯) ও সবুজ(২৮)।
শিরোনাম:
শুক্রবার , ১৯ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ , ৬ বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।